ফরিদপুর-৪ আসনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মনোনীত এমপি প্রার্থী মাওলানা মিজানুর রহমান মোল্লার উদ্যোগে ভাঙ্গা উপজেলার আমিরাবাদ আদু বেপারী ডাঙ্গী হতে বাবুরচর বাজার পর্যন্ত রাস্তা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার কাজ শুরু হয়েছে।
এলাকার সাধারণ মানুষের দীর্ঘদিনের ভোগান্তি লাঘবে এ মহৎ উদ্যোগ সর্বত্র প্রশংসা কুড়িয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন—“তিনি যদি এমপি নির্বাচিত হতে পারেন, তবে শুধু এই এলাকার নয়, পুরো ফরিদপুরবাসীর উপকারে আসবেন।” জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়ায় তাঁকে প্রকৃত জনসেবক হিসেবে উল্লেখ করছেন সবাই।
রিক্সা মার্কা প্রতীকই জনসেবার প্রতীক:
মিজানুর রহমান মোল্লার নির্বাচনী প্রতীক রিক্সা উল্লেখ করে এলাকাবাসী বলেন, “রিক্সা যেমন মানুষের চলাচলের উপকারে আসে, তেমনি মিজানুর রহমান মোল্লাও জনগণের কাজে লাগবেন। রিক্সা মার্কার বিজয় মানেই মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত।”
জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত মিজানুর রহমান মোল্লা:
পরিচ্ছন্ন সড়ক শুধু চলাচলের সুবিধা নয়—বর্ষাকালে কাদা ও জলাবদ্ধতার ঝামেলা থেকেও মানুষকে মুক্তি দেয়। এতে শিশু, বৃদ্ধ ও শিক্ষার্থীরা নিরাপদে চলাফেরা করতে পারে। এ কারণেই এলাকাবাসী তাঁকে তাদের সত্যিকারের নেতা হিসেবে গণ্য করছেন।
এ সময় বক্তারা আলোচিত আলেমে দ্বীন, হক্কানী নেতৃত্বের প্রতীক হযরত মাওলানা মামুনুল হকের প্রশংসা করেন। তারা বলেন, মামুনুল হক একজন ভালো মানুষ ও নির্ভীক ইসলামপ্রেমী। তাঁর বাবা হযরত মাওলানা আজিজুল হক (রহ.) ছিলেন দেশের প্রখ্যাত শীর্ষস্থানীয় আলেমে দ্বীন ও খেলাফত আন্দোলনের পথিকৃৎ। তাঁর সেই ত্যাগ-তিতিক্ষার উত্তরসূরি হিসেবেই আজ মিজানুর রহমান মোল্লারা এগিয়ে আসছেন।
তিনি বলেন—
“জনগণের সেবা আমার ইবাদত।”
“পরিচ্ছন্ন পরিবেশই সুস্থ জীবনের ভিত্তি।”
“আমি জনগণের, জনগণই আমার শক্তি।”
“ভালো কাজের মাধ্যমে ভালো সমাজ গড়ে ওঠে।”
ভবিষ্যতে গ্রামীণ সড়ক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মাদ্রাসা ও জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডে জনগণকে সাথে নিয়ে কাজ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেন তিনি।
এলাকাবাসী মনে করেন, মাওলানা মিজানুর রহমান মোল্লা যদি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন, তবে রিক্সা মার্কার মাধ্যমে উন্নয়ন, সেবা ও কল্যাণমূলক কাজগুলো বাস্তবে রূপ নেবে।