অভিযোগ যানা যায়, সোহেল পিতা কবির হোসেন গ্রাম সবজি কান্দি পোষ্ট দাউদকান্দি থানা দাউদকান্দি জেলা কুমিল্লা, পাশ্ববর্তি নাছির সিরাজের বাবা আড়াই ব্যাপারী অনেক বছর আগে সোহেলে পিতা কবির হোসেন ছোট ছিল কবির হোসেনের নানাকে দুই শতক জমি দান করে, সেই সুএে নাছির সিরাজ দের বাড়ির পাশে বসবাস শুরু করে, কবির হোসেন যখন বড় হয় তখন বিভিন্ন অপরাধের সাথে জরিত হয়, কবির হোসেন তখন নিজের খমতা দেখাতে গিয়ে,যার তার নানাকে যারা জমিদান করলো তাদের কেই সে বিভিন্ন ভাবে,ভয় ভিতি হুমকি দেওয়া শুরু করলো, বিগত আওয়ামীলীগ ১৭ বছর শাসন আমলে একচেটিয়া মাদকের ব্যবসা করে, দাউদকান্দি মডেল থানার ততকালীন এস আই দেলোয়ার (বতর্মান )এস আই হাবিব ও ফরমা মাইনুন্দিনের সহযোগিতায় মাদকের অভয়রান্য গড়ে তুলে ছিল দাউদকান্দি মডেল থানাকে, এস আই দেলোয়ার থানা থেকে চলে যাওয়ার পরে,মাদক সম্রাট সোহেলের একমাএ ভরসা এস আই হাবিব ফরমা মাইনুন্দিন সেই জন্য সোহেল ও পিতা কবির হোসেনের ভয়ে সবাই আতঙ্ক। তার পরেও কেউ যদি তাদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করতে যায়, প্রথমে বাধা দেয় ফরমা মাইনুন্দিন কবির হোসেনের ভাই তার পরে ভুক্তভোগী ও অভিযোগ কারী থানায় প্রবেশ করলেও এস আই হাবি ভুলবাল বুজিয়ে ও ভয়ভিতি দেখিয়ে থানা থেকে বিতারিত করে দেয়। যেই কারনে ভুক্তভোগীরা সোহেল ও তার পিতা কবিরের বিরুদ্ধে থানায় যেতে সাহস পায়না, অভিযোগে আরো যানা পাশ্ববর্তি পন্ডিত মিয়া পিতা মৃত অলি মিয়া সোহেল ও তার পিতা কবিরের বিরুদ্ধে অভি যোগ করে ও কোন প্রতিকার পাইনি। তার পর নিরুপায় হয়ে গত ২০/২/২৫ ইং তারিখে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দাউদকান্দি মডেল থানার হোসেন পুর কলেজ ক্যাম্পে লিখিত ভাবে অভিযোগ করেন,অভিযোগে উল্লেখ করেন গত ২০/২/২৫ইং তারিখে পন্ডিত মিয়া নিজ গ্রাম সবজি এলাকায় রাস্তায় চলার পথে বিকেল বেলায় রাস্তা প্রতিরোধ করে দশ লাখ টাকা চাদা দাবি করে, পন্ডিত মিয়া দিতে অপারগ প্রকাশ করলে, সোহেল ও দলবল নিয়ে অসহায় পন্ডিতের উপর ঝাপিয়ে পরে; এলো পাথারী কিল ঘুসি দিয়ে, নিল,ফুলা যখম রক্তাক্ত করে রাস্তায় ফেলে যায়, তখন এলাকাবাসী এসে পন্ডিত কে হাসপালে নিয়ে যায়। পন্ডিত এখন তাদের ভয়ে এলাকা ছেরে অন্য এলাকা বসবাস করে।মিলন নামে পাশ্ববতিা এক ব্যাক্তির অভিযোগে জানা যায়, সোহেল দের বাড়ির পাশেই থাকে মিলন ১৪ শতাংসর বাড়ি তাদের ,এই সোহেল তার পিতা কবির নিজেদের ২ শতাংস দানের জমির উপর থেকে আশে পাশের সব যায়গা দখল করে এখন নিজের বাড়ি বড় করে ফেলেছে,তাদের ভয়ে কেউ কোন কথা বলেনা, পুলিশি হয়রানী ও মাদক দিয়ে ধরিয়ে দেয়, কারন এই সন্ত্রাসী সোহেল দাউদকান্দি মডেল থানা এলাকার বড় ডিলার, প্রশাসন কে ম্যানেজ করেই দির্ঘদিন যাবত মাদকের ব্যবসা করছে পুলিশের নাকের ডগায় এই সোহেল এতটাই ভয়ংকর মাদক সেবন করে এলাকার নিরিহ মানুষ কে,কথায় কথায় মারধর তাদের ভয়ে কেউ বিচার করতে আসেনা , সবাই জানে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে কোন লাভ নেই,কার ন তাদের সহযোগিতা করার জন্য থানায় আছে ফরমা মাইনুন্দিন এস আই হাবিব ,এই মাদক সম্রাট সোহেল কিছুদিন আগে তার কথা না শুনার কারনে, নাছির ও তার পরিবারকে মারধর করে নাছির নিরুপায় হয়ে থানায় অভিযোগ করে। নাছির থানায় কেনো অভিযোগ করলো, সন্ত্রাসী সোহেল তার বাহিনী নিয়ে গিয়ে আবার তা উপর হামলা , এবার তার উপর হামলা করে, তার মাথা ফাটিয়ে রক্তাক্ত যখম করে, ঘটনাস্থল থেকে সরে যায়। তখন আশেপাশের লোকজন এসে মেডিকেলে ভর্তি করে,মেডিকেলে ভর্তি হয়ে কোটে গিয়ে একটি মামলা করে, আর এসব ঘটনা জাতীয় পএিকার সাংবাদিক কে জানালে , পএিকার সাংবাদিক এ বিষয়ের উপর একটি প্রতিবেদন আকারে নিউজ করে, সন্ত্রাসী সোহেল ও পিতা কবিরের বিরুদ্ধে নিউজ আসার পর নাছিরের পরিবার ও এলাকার আরো নিরিহ পরিবার গুলোকে, প্রতিনিয়ত হুমকি দিয়ে যাচ্ছে সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী সোহেল ও প্রকাশে নাছির কে হুমকি দিয়ে বলে যাচ্ছে নাছির তোকে যে কোন সময় মেরে লাশ ঘুম করে ফেলবো, এলাকার নিরীহ পরিবার ও নাছিরের পরিবার, প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে আ বেদন জানান,মাদক সম্রাট সন্ত্রাসী সোহেল কে, গ্রেপতার করলে দাউদকান্দি মডেল হবে সন্ত্রাস মুক্ত ও মাদক মুক্ত