
‘২০ অক্টোবরের মধ্যে কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের দেবীদ্বার অংশের সংস্কার কাজ ধরা না হলে, ‘কোন গাড়ি চলতে দেয়া হবেনা; সড়কের খানাখন্দ ও গর্তে করা হবে ধান ও মাছ চাষ’,
– হাসনাত আব্দুল্লাহ’র আণ্টিমেটাম
‘২০ অক্টোবরের মধ্যে কুমিল্লা- সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের দেবীদ্বার অংশের সংস্কার কাজ ধরা না হলে, -দেবীদ্বার দিয়ে ‘কোন গাড়ি চলতে দেয়া হবেনা’। সড়কের খানাখন্দ ও গর্তে করা হবে ধান ও মাছ চাষ’।বলেছেন – এনসিপি দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
‘যদিও বিষয়টি উর্ধতন কর্তৃপক্ষের, তবে এতো অল্প সময়ের মধ্যে সংস্কার কাজ শুরু করা সম্ভব নয়, সড়কটির ঝুকিপূর্ণ ৫টি স্পটে সংস্কারে ১০ কোটি টাকা বরাদ্ধ হয়েছে, কাজ শুরু করতে সময় লাগবে ১৫/২০ দিন’
জানান – উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া।
‘দেবীদ্বার থেকে কুমিল্লা ৩৩ কিঃ মিঃ পথ অতিক্রমে ৪৫ মিনিটের স্থলে ৩ থেকে ৬ ঘন্টারও উপরে সময় লাগে’ জানান – সুগন্ধা বাস চালক আবুল হোসেন।
‘সড়কের দু’পাশে পর্যাপ্ত জায়গা না রেখে যানজট নিরসনে সড়কের মধ্যভাগে ২ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ডিভাইডার নির্মাণ করায় সংকোচিত সড়কটি এখন যানজটের প্রধান কারন হয়ে দাড়িয়েছে’ বলেন
– প্রকৌশলী মাহবুব মোরশেদ ভূইয়া।
দেবীদ্বার ইউএনও রাকিবুল ইসলাম বলেন ‘মহাসড়কের পানি নিষ্কাশনের কোন ড্রেনেজ ব্যবস্থা না করে সড়ক সংস্কারে কোন কাজে আসবেনা, সড়ক ভেঙ্গে যাবে। আমরা ইচ্ছে করলেও সওজের জায়গায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা করতে পারিনা’।